আগামী ২৮ জুলাই পর্যন্ত চলবে এ কার্যক্রম।
টিসিবির ট্রাকে প্রতিকেজি চিনি পাওয়া যাবে ৫০ টাকায়। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই কেজি চিনি কিনতে পারবের। এছাড়া মসুর ডাল ৫০ টাকা কেজিতে সর্বোচ্চ এক কেজি মসুর ডাল এবং সয়াবিন তেল ৮০ টাকা লিটারে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ নিতে পারবে পাঁচ লিটার পর্যন্ত।
তথ্যমতে ঢাকার ৪০টি স্পটে আগে থেকেই পণ্য বিক্রি হয়ে আসছে। এর বাইরে নতুন করে চট্টগ্রামে ১০টি, রংপুরে সাতটি, ময়মনসিংহে সাতটি, রাজশাহীতে পাঁচটি, খুলনায় পাঁচটি, বরিশালে পাঁচটি, সিলেটে পাঁচটি, বগুড়ায় পাঁচটি, কুমিল্লায় পাঁচটি, ঝিনাইদহে তিনটি ও মাদারীপুরে তিনটি করে ট্রাক রয়েছে।
প্রতিদিন একই স্থানে ট্রাক থাকবে না। প্রতিটি এলাকার জন্য নির্ধারিত স্থানে পর্যায়ক্রমে পণ্য বিক্রি করা হবে।
টিসিবির পণ্য বিক্রির জন্য রাজধানীর সেসব স্থান নির্ধারিত রয়েছে সেগুলো হলো সচিবালয় গেইট, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে, যাত্রাবাড়ী বাজার, ইত্তেফাক মোড়, শান্তিনগর বাজার, শাহজাহানপুর বাজার, খামারবাড়ী ফার্মগেট, মিরপুর-১৪ নম্বর সেকশনের কচুক্ষেত, মিরপুর-১ নম্বর সেকশনের মাজার রোড, শ্যামলী মোড়, উত্তরা আবদুল্লাহপুর, ভিকারুননিসা ১০ নম্বর গেইট বা ইস্টার্ন হাউজিং গেট, বেগুনবাড়ী, মতিঝিল সরকারি কলোনি, ভাষানটেক বাজার, পলাশীর ছাপড়া মসজিদ, জিগাতলার ধানমন্ডি সরকারি কলোনি, রামপুরা বাজার, মাদারটেকের নন্দীপাড়ায় কৃষি ব্যাংকের সামনে, আদাবর বা মনসুরাবাদ, বাঙলা কলেজ, শাহ সাহেব মাঠ আজিমপুর বটতলা, আশকোনা হাজি ক্যাম্প, বাসাবো বাজার, আজমপুর, ডিসি অফিস, সাতারকুল, বাংলাদেশ ব্যাংক, মিরপুর-২/১২, মাতুয়াল/সিদ্ধিরগঞ্জ, ইসিবি/কালশি, গাবতলী/টেকনিক্যাল, কাপ্তানবাজার, সোয়ারীঘাট/নবাবগঞ্জ সেকশন, বনশ্রী বাজার, কলমিলতা বাজার, কারওয়ান বাজার, দিলকুশা, মেরাদিয়া বাজার, নিপ্পন বটতলা, খিলগাঁও তালতলা, মুগদা, নিউমার্কেট, টঙ্গীবাজার, শনিরআখড়া, বছিলা, কামরাঙ্গীরচর লোহার পুল, সারম্নলিয়া বাজার, গঙ্গীবাজার, ৬০ ফিট ভাঙ্গা মসজিদ, গোপীবাগ খোকন কমিউনিটি সেন্টার, গুলশান ভাটারা বাজার, সাভার বাজার, আনন্দ সিনেমা হল, মগবাজার ফরচুন মার্কেট, হাতিরপুল বাজার, মালিবাগ বাজার, উত্তর বাড্ডা, মধ্য বাড্ডা ও খিলক্ষেত বাজার।