আনিসুজ্জামান স্যারের ছেলে আনন্দ জামানের বরাত দিয়ে সংবাদ মাধ্যম গুলো এই সংবাদ প্রচার করে ।
জানা গেছে, আনিসুজ্জামানের মৃত্যুর আগে সকালে একবার করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে । আবার উনার মৃত্যুর পর নমুনা সংগ্রহ করে চিকিতসকরা। পরে রাত প্রায় ৯ টার দিকে করোনা পজেটিভ বলে জানানো হয় ।
উল্লেখ্য, ১৪ মে বৃহস্পতিবার, বিকেলে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) মারা যান তিনি।
এর আগে বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের ছেলে আনন্দ জামান জানান, ‘হঠাৎ করেই আজ আব্বার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। সকাল থেকেই জ্বর ছিল। এখন বুকে ব্যথা অনুভব করছেন। চিকিৎসকরা তাকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার সেন্টারে (সিসিসি) স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
৮৩ বছর বয়সী এই অধ্যাপক হৃদরোগের সমস্যা ছাড়াও কিডনি ও ফুসফুসে জটিলতা, পারকিনসন্স ও প্রস্টেটের সমস্যায় ভুগছিলেন।
খ্যাতিমান অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের জন্ম ১৯৩৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটে। ভারত ভাগের পর তারা এপারে চলে আসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন আনিসুজ্জামান।