এর আগে সাহেদকে আদালতে হাজির করে পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। বিপরীতে সাহেদের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামমঞ্জুর করে রিমান্ডের আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনা হয়। পরদিন করোনা পরীক্ষার নামে ভুয়া রিপোর্টসহ বিভিন্ন প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাহেদের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এরপর তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযানে যায় ডিবি পুলিশ। অভিযানে গিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এছাড়া, তার বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, আয়কর ফাঁকি, ভুয়া নাম ও পরিচয়ে ব্যাংক ঋণ নিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎসহ জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
এর আগে ১৩ জুলাই, সোমবার সন্ধ্যায় রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। অর্থ আত্মসাৎ মামলায় ঢাকা মুখ্য মহানগর মাজিস্ট্রেট মো. মাইনুল ইসলামের আদালত এই পরোয়ানা জারি করেন।