আজ ১৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বেলা ১২.০০ ঘটিকার সময় মোঃ আনিসুর রহমানের সদ্য প্রতিষ্ঠিত আলো পাঠাগার ও সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে অত্র প্রতিষ্ঠানের সম্মুখে ২০০ সুবিধাবঞ্চিত শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নিমসার এলাকার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মোঃ সাহেব আলী, আলো পাঠাগারের নির্বাহী সদস্য মহিউদ্দিন, উপদেষ্টা আবু সাইদ মোহাম্মদ নোমান, মানিক, আনোয়ার, মোহন, হান্নান, রাসেল, সোহেল,
কাইয়ুম, হাবিব।
আলো পাঠাগার ও সামাজিক সংগঠনের স্বপ্নদ্রষ্টা মোঃ আনিসুর রহমান তাঁর বক্তব্যেকালিন সময়ে বলেন, আমি এই এলাকার সন্তান এখানকার আলো হাওয়া আমার বুক স্পর্শ করেছে বলেই আজকের আনিস আমি। কেমতলী গ্রামে জন্ম নিয়েছে অনেক কৃতি সন্তান তাদের সকলের প্রতি শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলতে চাই, আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ আমাকে আরো পাঁচ বছর হায়াতে বাঁচিয়ে রাখলে আমি আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে কেমতলী গ্রামকে বরুড়া উপজেলার মাঝে একটা আলোকিত স্বপ্নময় গ্রামে পরিণত করব,আমার অনেক স্বপ্ন আছে এই গ্রামকে নিয়ে। এই গ্রামে কোন সুবিধাবঞ্চিত মানুষ পাশের গ্রামে ভিক্ষা করতে যাওয়া লাগবেনা! তাদের কে আমরা স্বাবলম্বী করার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করব ইনশাআল্লাহ । আজকে যারা কম্বল ও শীতের জ্যাকেট পাবেন তাদের পাওয়ার পরেও যদি কেউ বাকি থাকে আপনারা অবশ্যই আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।
কেমতলী আলো পাঠাগার ও সামাজিক সংগঠন শুধু বই পড়া, সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সহযোগিতা ছাড়াও এলাকার তরুণ প্রজন্মদের কে মাদকাসক্ত যেন না হয় তাদের অবসর সময় কাটানোর জন্য বিভিন্ন রকমের খেলাধুলার আয়োজন করে থাকেন। আজকের কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে দুই টিম অধিনায়কের হাতে ক্রেস্ট ও নগদ টাকা প্রদান করেন এ.কে.এইচ গ্রুপের ডিরেক্টর মোঃ আনিসুর রহমান।
শীতবস্ত্র পাওয়ার পর একজন সুবিধাবঞ্চিত মহিলা খোশবাস বার্তাকে জানান, আল্লার কাছে দুই হাত তুলি আনিসের লাই দোয়া করি, আমাগোরে ভালা একখান কম্বল দেহনের লাই।কত নেতা কম্বল দে গো বাবা কিচ্ছু হাইনা………