বরুড়া উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় শুধু ঔষধ ফার্মেসী ব্যতিত সকল ধরনের দোকানপাট সহ কাঁচামাল মুদি দোকান বিকাশ এজেন্ট পয়েন্ট লকডাউনের আওতায় এনে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বরুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুল ইসলাম বিভিন্ন রাজনৈতিক,পেশাজীবি,কাউন্সিলরদের সাথে মতবিনিময় করে এই কঠোর লকডাউনের ডাক দিয়েছেন।
বিভিন্ন বাজার পর্যালোচনা করে দেখা যায় প্রশাসনের পাশাপাশি ছাত্রলীগের কর্মীরা লকডাউন পালন করার জন্য মাঠে কাজ করছেন।
তবে এমন কঠোর লকডাউন স্বাধীনতার পরেও কেউ দেখেছেন বলে বলতে পারেননি।অনেক কাঁচামাল ব্যবসায়ী বলছেন, এমন কঠোর লকডাউন মুদি কাঁচাবাজারের উপরে আসবে এমনটা জানতে পারলে আমরা দোকানে নতুন করে মালামাল রাখতাম না।