কাকতালীয়ভাবে তারা এ বছরের মার্চেই বাগদান সেরেছেন।
প্রেমের সম্পর্কের ৭ বছর পূর্তিতে তারা আংটিবদল করেন। করোনাভাইরাসের সঙ্কট কেটে গেলে ধুমধাম করে হবে রনি-ফারিয়া জুটির বিয়ের অনুষ্ঠান।
দুজনের কমন এক বন্ধুর মাধ্যমে ফারিয়া-রনির পরিচয়।
প্রথম পরিচয় সম্পর্কে গণমাধ্যমে ফারিয়া জানান, তখনো আমি সিনেমায় পা দেইনি, উপস্থাপনাই করতাম। আমার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে গিয়াছিলাম, উনি (রনি) তখন অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে এসেছেন। ওই বন্ধুর সুবাদের তার সঙ্গে আমার পরিচয়। তার এক-দুই মাস পর উনিই প্রথম আমাকে বন্ধু হওয়ার প্রস্তাব দেন। তখন দুজনেই নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে খুব বেশি ব্যস্ত ছিলাম।
তখন দুজনেই নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে খুব বেশি ব্যস্ত ছিলাম। পরিচয়ের এক বছর পর ভালোবাসার প্রস্তাবটা তার পক্ষ থেকেই আসে।
ফারিয়া জানান, কারণে পরিবারিকভাবে ঘরোয়া পরিবেশে আমাদের আংটিবদল হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠান কিন্তু বেশ জাঁকজমকভাবেই হবে। আমার হবু শ্বশুর-শাশুড়ি আমাকে মেয়ে হিসেবে গ্রহণ করেছেন। আমার বর পরিবারের একমাত্র ছেলে। তাই আমাদের নিয়ে দুই পরিবারের ভালোবাসাটাও অনেক বেশি।