অতিরিক্ত মহা-পরিচালক জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ হাজার ৮৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৭৭৫ জনের দেহে কোভিড-১৯ সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৪৯ হাজার ২৫৮ জন।
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ সংক্রমণ থেকে মুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৮৪ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৬২ হাজার ২০২ জন। এর আগে করোনার ঝুঁকি এড়াতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে নাসিমা সুলতানা বলেন, অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের জন্য সব সেবা চালু আছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিকটস্থ হাসপাতাল থেকে তারা সেবা নিতে পারবেন। এ সময় বাসায় কেউ অন্তঃসত্ত্বা থাকলেও পরিবারের অন্য সদস্যদের তার প্রতি যত্নবান হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
জুলাই মাসেও খুব একটা কমবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। মার্চ মাসে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর এপ্রিল ও মে মাসে কিছুটা হলেও ধীরে চলেছে।
জুন মাসজুড়েই দেশে করোনাভাইরাসের তাণ্ডব চলেছে। ছড়িয়ে পড়েছে প্রতিটি জেলায়। এ মাসেই সংক্রমিত হয়েছে প্রায় এক লাখ মানুষ। মারা গেছেন এক হাজারের উপরে।
প্রাণঘাতী এ ভাইরাসটি সারা বিশ্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশেও সংক্রমণ ও মৃতের সংখ্যা বাড়িয়ে চলেছে।
এদিকে সারা বিশ্বে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৮৩৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ৫ লাখ ৯ হাজার ৭৭৯ জন। বিপরীতে সেরে উঠেছেন ৫৮ লাখ ১২ হাজার ১০ জন। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৮৮৮ জনের। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ২৫৮ জন।
আপনার সুরক্ষা আপনার হাতে
ঘরে থাকুন, নিরাপদ থাকুন, সুস্থ থাকুন