আজ ১৭ জুন ২০২০-এ অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া জানান যে, গত ৩০ এপ্রিল গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে বিএসএমএমইউতে কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার অনুমতি দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। তার গত ২ মে একটা কমিটি গঠন করে অধ্যাপক শাহিনা তাবাসসুমের নেতৃত্বাধীন পারফরম্যান্স কমিটি গণস্বাস্থ্যের কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে “বিএসএমএমইউ”। এবং তারা এটাও বলেন যে এটাই উক্ত কিট গুলোর শেষ পরিক্ষা, এর পরে আর কোনো কমিটি গঠন করা হবে না।
কিন্তু জাফরুল্লাহ চৌধুরীর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত করোনা শনাক্তে র্যাপিড টেস্টিং কিট দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে গত ২৫ মে জানান, তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত। এতে বিএসএমএমইউর পরীক্ষায়ও ২৮ মে তাঁর করোনা রিপোর্ট একই কথা বলেন।
৩ জুন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত র্যাপিড ডট ব্লট কিটের পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি তাঁর করোনা ‘নেগেটিভ’ আসে। একই ভাবে পিসিআর পরীক্ষাতেও তাঁর করোনা নেগেটিভ এসেছে।
তবে এখন বর্তমানে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী নিউমোনিয়ার জটিলতায় ভুগছেন। এবং বর্তমানে তাঁর প্রতিষ্ঠিত হাসপাতালের কেবিনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
অন্য দিকে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী শিরীন হক এবং ছেলে বারীশ হাসান চৌধুরী তারা দুজনেই করোনা আক্রান্ত হলেও এখন সুস্থ আছেন। তাঁরা বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিয়েছিলেন।