মানুষের হৃদয় প্রবেশ করা প্রথম সূত্র হচ্ছে মিষ্টি হাসি, মনে করেন আপনি আপনার কোন বন্ধুকে অথবা প্রিয় কোন মানুষকে ঘন্টাখানেক অপেক্ষায় রেখেছেন, কাছাকাছি এসে একটু মিষ্টি হাসি দিয়ে কারণটা ব্যাখ্যা করুন, বিশ্বাস করুন সে তার অপেক্ষার যন্ত্রনায় গুলো নিমিষে ভুলে যাবে।
প্রিয়জনের সাথে কথা বলবেন, ফোনটা ধরে একটু হাসি মাখা কণ্ঠস্বরে কথা বলুন, আপনার মাঝে পৃথিবীর সমস্ত সুখ খুঁজে পাবেন।
নেতিবাচক কথা কে এড়িয়ে চলার উত্তম পথ হলো প্রচুর হাসা এবং আনন্দে থাকা।
হাসুন আর সকলকে বুঝিয়ে দিন, আপনি গতকালের চেয়ে আজ অনেক শক্তিশালী । যা বর্ণনা করার কোন প্রয়োজন না।
হাসি দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ টুকু নেয়া যায় । যেমন যারা আপনার ধ্বংস চায়, তাদেরকে দেখামাত্রই হাসুন, কিছুই করতে হবে না আপনার হাসি মাখা মুখ দেখে সে আপনা আপনি জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যাবে।
পৃথিবী একটা আয়নার মত, সে আয়নাতে আপনি আপনার প্রতি ছবি দেখতে পাবেন, তাই মন খুলে হাসুন, দেখবেন পৃথিবীর আপনার দিকে হাসবে ! মেজাজ খারাপ করুন, পৃথিবী ও আপনার দিকে মেজাজ খারাপ করে থাকবে।
জীবনে একটা কথা মনে রাখবেন, কখনোই মন থেকে হাসা বন্ধ করবেন না। তবে হতাশাগুলো হতাশ হয়ে আপনাকে আর বিরক্ত করবে না। অস্ট্রিয়ান মনোবিজ্ঞানী সিগমুন্ড ফ্রয়েড এর নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন, তিনি বলেছেন একজন মানুষ যখন হাসিখুশি থাকে, তখন তার ব্রেইন থেকে নেতিবাচক ভাবনাগুলো সরে গিয়ে ইতিবাচক ভাবনায় রূপান্তরিত হয়। ভাল থাকবেন সবাই।